আজ  ১৬ই জানুয়ারি, ২০২১ ইং  ।   ২রা মাঘ, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ  ।   ৩রা জমাদিউস-সানি, ১৪৪২ হিজরী
কি কেন কিভাবে
  • নতুন ভিডিও প্রচার
  • - সোমবার, বৃহস্পতিবার
  • - রাত ৮ টায়
  • মূলপাতা
  • কি কেন কিভাবে
    • সাম্প্রতিক ভিডিও
    • জনপ্রিয় ভিডিও
    • সম্পাদকের পছন্দ
  • সারা বিশ্ব
    • এশিয়া
      • মধ্যপ্রাচ্য
      • দক্ষিণ এশিয়া
    • আফ্রিকা
    • ইউরোপ
    • উত্তর আমেরিকা
    • দক্ষিণ আমেরিকা
  • ইতিহাস
  • বিশ্ব রাজনীতি
  • অন্যান্য
    • ধর্ম
    • বিজ্ঞান
    • প্রযুক্তি
    • খেলাধূলা
    • শীর্ষ ৫
কিছু পাওয়া যায় নি
সকল ফলাফল দেখুন
  • মূলপাতা
  • কি কেন কিভাবে
    • সাম্প্রতিক ভিডিও
    • জনপ্রিয় ভিডিও
    • সম্পাদকের পছন্দ
  • সারা বিশ্ব
    • এশিয়া
      • মধ্যপ্রাচ্য
      • দক্ষিণ এশিয়া
    • আফ্রিকা
    • ইউরোপ
    • উত্তর আমেরিকা
    • দক্ষিণ আমেরিকা
  • ইতিহাস
  • বিশ্ব রাজনীতি
  • অন্যান্য
    • ধর্ম
    • বিজ্ঞান
    • প্রযুক্তি
    • খেলাধূলা
    • শীর্ষ ৫
কিছু পাওয়া যায় নি
সকল ফলাফল দেখুন
কি কেন কিভাবে

এক দেশ দুই নীতি | কি কেন কিভাবে

Mustahid Salman লেখক  Mustahid Salman
অক্টোবর ৭, ২০১৯
0
2
শেয়ার
1.6k
পড়েছে

বিশাল জনসংখ্যা ও অর্থনীতির দেশ চীন বরাবরই তার বৈচিত্রপূর্ণ শাসনব্যবস্থা এবং আভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক নীতির কারণে বিশ্বব্যাপী আলোচিত। ১৯৯৭ সালের ব্রিটিশ উপনিবেশ হংকং চীনের সাথে যুক্ত হয়। এরপর প্রায় দুই দশকের অধিক সময় পার হলেও, হংকংয়ে পুঁজিবাদী অর্থনীতির বিস্তার অব্যাহত রয়েছে। সমাজতান্ত্রিক চীনের অন্তর্ভূক্ত হলেও, হংকংয়ে র প্রচলিত পুজিবাদী ব্যবস্থা চীনের শাসন প্রণালীতে এক অদ্ভূত বৈপরিত্য সৃষ্টি করেছে। আর সে কারণে চীনকে এক দেশ দুই নীতির দেশ বলা হয়।

চীনের এক দেশ দুই নীতি ব্যবস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে কি কেন কিভাবে র এই পর্বে।

প্রাচীনকালে হংকং চীনের অংশ ছিল। ১৮৪১ সালে প্রথম আফিম যুদ্ধের পর ব্রিটেন হংকং দখল করে নেয়। এরপর ১৮৪২ সালে নানকিং চুক্তির ফলে এ দ্বীপটি আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রিটিশদের অধিকারে আসে। সেই ১৮৪২ সাল থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ১৫৫ বছর হংকং ব্রিটিশ উপনিবেশ ছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে বিশ্বজুড়ে ঔপনিবেশিক শাসনের অবসান ঘটতে শুরু করে। এসময় ব্রিটেন কৌশলগত কারনে হংকং এ নিজেদের শাসন অব্যাহত রেখেছিল। ব্রিটিশরা তখন হংকংয়ে তাদের শাসনব্যবস্থা টিকিয়ে রাখতে ইয়ং প্লান প্রস্তাব সহ বেশ কিছু সাংবিধানিক পরিবর্তন সাধন করে। এরফলে হংকংবাসী উপনিবেশিক শাসনের অধীনে থেকেও প্রতিনিধিত্বমূলক গণতন্ত্রের স্বাদ পেতে শূরু করে। এছাড়া সেসময় চীনে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের ফলে সৃষ্ট অস্থিরতা এবং রাজনৈতিক ও প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর পরিবর্তনের কারণে, চীনের মূল ভূখন্ড থেকে গণতন্ত্রপন্থী শরনার্থীরা হংকংয়ে আসতে শুরু করে। মূল চীন থেকে আগত বিপুলসংখ্যক শরণার্থীদের দক্ষতা ও মূলধন হংকংয়ের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করে তোলো। তখন বহু বিদেশি সংস্থা তাদের সদর দফতর সাংহাই থেকে হংকংয়ে স্থানান্তর করে। এরফলে হংকং ধীরে ধীরে শিল্প এবং উৎপাদনমুখী শহরে পরিণত হতে থাকে।

হংকংয়ের উন্নয়নের সাথে সাথে ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে এর মুক্ত হবার প্রক্রিয়াও সমানতালে চলতে থাকে। ১৯৮০’র দশকে হংকং ইস্যুতে চীনা ও ব্রিটিশদের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়। তৎকালীর চীনের নেতা দেং জিওপিং সাংবিধানিক নীতির মাধ্যমে একক চীন প্রতিষ্ঠার কথা বলেন; যেখানে হংকং ও ম্যাকাও তাদের নিজস্ব অর্থনৈতিক ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা বজায় রেখেই চীনের সাথে যুক্ত থাকবে। এই নীতির অধীনে অঞ্চল দুটি বিদেশী রাষ্ট্রের সঙ্গে আলাদাভাবে বাণিজ্য সম্পর্ক রাখারও সুযোগ পাবে। ১৯৮৪ সালে চীন-ব্রিটিশ আলোচনা সাপেক্ষে, হংকং ইস্যুতে এক যৌথ ঘোষণাপত্র স্বাক্ষর করে। এই ঘোষণাপত্রই হংকং এর সার্বভৌমত্ব স্থানান্তরের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। ১৯৮৫ সালের জুন মাসে হংকং এর জন্য মৌলিক নীতি সমূহ চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে চীনা কমিটি গঠন করা হয়। ১৯৮৮ সালে এই কমিটি হংকং এর মৌলিক আইন সংক্রান্ত ১ম খসড়া প্রকাশ করে। ১৯৮৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত হয় দ্বিতীয় খসড়া। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৯০ সালের ৪ এপ্রিল চীনের বিশেষ অঞ্চল হংকং এর জন্য মৌলিক আইন গৃহীত হয়। এই আইনকে বেইজিংপন্থীরা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ গণতান্ত্রিক আইনী ব্যবস্থা হিসেবে উল্লেখ করলেও, হংকংয়ের গণতান্ত্রিক দলগুলো এ আইন যথেষ্ট গণতান্ত্রিক নয় বলে সমালোচনা করে। ১৯৯৭ সালের ১ জুলাই হংকং এর জন্য গৃহীত মৌলিক আইনটি কার্যকর হয়। এর ফলে হংকং ব্রিটিশদের অধীনতা থেকে মুক্ত হয়ে, চীনের বিশেষ স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। তখন থেকেই চীনের অভিনব “এক দেশ দুই নীতি” ব্যবস্থা কার্যকর হয়। যার মেয়াদ ৫০ বছর অর্থাৎ ২০৪৭ সাল পর্যন্ত এই ব্যবস্থা বজায় থাকবে।

সমাজতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার চীনে, পুজিবাদী হংকং অন্তর্ভূক্ত হয়ে তাদের অতীত ঐতিহ্য অব্যাহত রাখে। এই নতুন ব্যবস্থায় বেইজিংয়ের চূড়ান্ত কর্তৃত্ব থাকলেও হংকংকে বহুলাংশেই এককভাবে চলার ক্ষমতা দেয়া হয়। হংকংয়ের প্রাচীন প্রতিষ্ঠানগুলো অক্ষুন্ন রাখার পাশাপাশি, নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করার কথা বলা হয়। এই ব্যবস্থার অধীনে হংকং চীনের অংশ হিসেবে থাকলেও, হংকংয়ের নিজস্ব বানিজ্যিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বিশেষত্ব বজায় থাকার ঘোষণা ছিল চীন-ব্রিটেন ঘোষণাপত্রে। তারই ফলশ্রুতিতে বর্তমানেও হংকং আন্তর্জাতিক বানিজ্য সংস্থা অচঊঈ ও ডঞঙ এর সদস্য। হংকং দ্বিপক্ষীয় চুক্তির মাধ্যমে অন্যান্য দেশ ও অঞ্চলগুলোর সাথে নিজস্ব বিমান পরিসেবা পরিচালনা করে থাকে। হংকং ও চীনের মূল ভূখন্ডের মধ্যকার ফ্লাইটগুলোকেও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এমনকি হংকং ও চীনের মধ্যকার সীমানাও দুটি পৃথক দেশের আর্ন্তজাতিক সীমার মত নজরদারি করা হয়। হংকংবাসী চায়না এবং চীনা নাগরিক হংকংয়ে যাতায়াত করতে চাইলে তাদের উভয়েরই ভিসার মত বিশেষ অনুমতি নিতে হয়। হংকং এর টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য নিজস্ব আন্তর্জাতিক ডায়ালিং কোড (+৮৫২) রয়েছে। হংকং এখনো অতীতের ধারাবাহিকতায় ব্রিটিশ তারিখ পদ্ধতি ব্যবহার করে। হংকংবাসীদের মাতৃভাষা ক্যান্টনীজ হলেও, হংকংয়ের স্কুল গুলোতে চীনা মান্দারিন ও ইংরেজি ভাষা শিক্ষা দেওয়া হয়।

“এক দেশ দুই নীতি” প্রবর্তন হলেও হংকং যেমন অতীতের অনেক পদ্ধতি এখনো চালু রেখেছে তেমনি বেশকিছু বিষয়ে পরিবর্তনও এনেছে। হংকং এর প্রধান নির্বাহী নির্বাচিত করার জন্য ১২০০ সদস্য বিশিষ্ট একটি নির্বাচন কমিটি তৈরী করা হয়েছে। রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ এর ছবি সম্বলিত টাকা ও ডাকটিকিট হংকং থেকে বিলুপ্ত করা হয়েছে। হংকং এর রাস্তায় থাকা ব্রিটিশ আমলের লাল ডাকবাক্সগুলো সরিয়ে, নতুন সবুজ রঙের ডাকবাক্স স্থাপন করা হয়েছে। অতীতে ব্রিটিশ নাগরিকরা ভিসা ছাড়াই হংকংয়ে ১ বছর কাজ করার সুবিধা পেত, বর্তমানে সে নিয়মটি বাতিল করা হয়েছে।

“এক দেশ দুই নীতি” ব্যবস্থা প্রবর্তনের ফলে সাম্প্রতিক সময়ে হংকংয়ে বেশকিছু সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। গত কয়েক বছর ধরে হংকং এর ভিন্ন মতের প্রতি চীন অসহিষ্ণুতার পরিচয় দিচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। হংকংয়ের স্থানীয় সরকারকে বেইজিং এর পুতুল সরকার হিসেবে অভিহিত করা হয়। এই সরকারের অধীনে হংকংয়ে বৃহত্তর গণতন্ত্র চালু করার উদ্যোগ ব্যর্থ হয়েছে। হংকংয়ের পুলিশ এক সময় এশিয়ার সর্বোত্তম পুলিশ বাহিনীর হিসেবে পরিচিত ছিল। চীনের মতো সেটিও ক্রমশ রাষ্ট্রের ক্রীড়ানকে পরিণত হচ্ছে। এ অবস্থায় অনেকেই হংকংয়ের স্বাধীনতা দাবি করছে, ফলে পরিস্থিতি ধীরে ধীরে জটিল হয়ে উঠছে। মধ্যমপন্থা অবলম্বনকারীরা বলছেন, দুই পক্ষের সমঝোতার অভাবে পরিস্থিতির এতটা অবনতি হয়েছে। তবে অধিকাংশ হংকংবাসীর দাবি চীন হংকংয়ের স্বায়ত্তশাসনের পূর্ণ মর্যাদা দিচ্ছে না। হংকং হস্তান্তরিত হবার প্রায় ২০ বছর পর এই সমাজব্যবস্থায় একটা টানাপোড়েনের সৃষ্টি হয়েছে। সরকার অনুগত, গণতন্ত্রপন্থী ও স্বাধীনতাকামীদের মধ্যকার চলমান অসন্তোষ ক্রমশই বেড়ে চলেছে। হংকং ও চীনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক আদর্শের ভিন্নতার কারণে এ অসন্তোষ সহজে শেষ হবার নয়। তাই হংকংয়ের রাস্তায় চীন বিরোধী বিক্ষোভ এক দেশ দুই নীতি ব্যবস্থার অন্ধকার দিকেরই ইঙ্গিত করে।

সম্প্রতি ২০১৯ সালের জুন মাসে হংকংয়ে চীনা বিরোধী সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ দেখা যায়। ২০১৮ সালের এক হত্যাকান্ডের জের ধরে পরিস্থিতি এতদূর গড়ায়। তাইওয়ানে ছুটি কাটাতে গিয়ে অন্তঃসত্ত্বা বান্ধবীকে হত্যা করার অভিযোগ ওঠে হংকংয়ের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। কিন্তু তাইওয়ানের সঙ্গে হংকংয়ের বন্দি বিনিময়ের কোন চুক্তি না থাকায়, বিচারের জন্য সেই ব্যক্তিকে তাইওয়ানে পাঠানো সম্ভব হয় না। সেই প্রেক্ষিতে হংকং থেকে চীন ও তাইওয়ানে অপরাধী প্রত্যর্পণ সংক্রান্ত একটি বিলের প্রস্তাব আনা হয়। কথিত এই অপরাধী প্রত্যর্পণ বিলের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ৯ জুন রাতে প্রায় পাঁচ লাখ মানুষ রাজপথে নেমে আসে। বেইজিংয়ের দুর্বল আইন এবং মানবাধিকার রেকর্ডের কারণে, কাউকে সেখানে পাঠানো নিরাপদ মনে করছেন না হংকংয়ের সাধারণ মানুষ। তারা মনে করছেন, বিলটি পাস হলে হংকংয়ের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে চীন তার হস্তক্ষেপ বাড়িয়ে দেবে। এছাড়া এই বিল ব্যবহার করে, হংকংয়ের গণতন্ত্রপন্থী রাজনীতিকদের নানা অযুহাতে চীনের মূল ভূখ-ে বিচারের জন্য পাঠিয়ে দেওয়া হবে। লাখো মানুষের উত্তাল গণবিক্ষোভের মুখে বিলটি থেকে পিছু হটতে বাধ্য হয় হংকংয়ের চীনপন্থী শাসক ক্যারি ল্যাম। প্রথমে বিলের কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিতের ঘোষণা দিলেও পরে আন্দোলনের তীব্রতায় এটি বাতিলের ঘোষণা দেন তিনি। এর আগে কথিত ওই অপরাধী প্রত্যর্পণ বিলে কোনও কাটছাঁট করা হবে না বলে মন্তব্য করেছিলেন ক্যারি ল্যাম। তবে গণআন্দোলনের মুখে বিলটি স্থগিতের পর উল্টো জনগণের কাছে ক্ষমাও চান তিনি। ২০৪৭ সাল পর্যন্ত হংকংয়ের স্বায়ত্বশাসনের মেয়াদ থাকলেও; হংকংবাসী মনে করে, চীন এখন থেকেই হংকংয়ের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে। ১৯৯৭ সালের ১ জুলাই যুক্তরাজ্য থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে চীনের সাথে যুক্ত হবার পর থেকে প্রতি বছর এ দিনটিতে গণতন্ত্রপন্থিরা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করে। এ বছর হংকং হস্তান্তরের ২২ বছর পূর্তির দিনে এই বিক্ষোভ সহিংস রূপ লাভ করে। বিক্ষোভকারীরা হংকংয়ের আইন পরিষদে ভাংচূড় চালায়; এবং হংকংয়ের রাষ্্রীয় প্রতীকটি নষ্ট করে, এরপর তারা সেখানে ব্রিটিশ উপনিবেশ আমলের পতাকা উত্তোলন করে। এছাড়াও স্প্রে রঙ দিয়ে আইন পরিষদের দেয়ালজুড়ে চীনা বিরোধী বিভিন্ন বার্তা লেখা হয়। চীন বলছে এ ঘটনার মধ্যে দিয়ে বিক্ষোভকারীরা আইনের শাসনকে পদদলিত করেছে।

Mustahid Salman লেখক  Mustahid Salman
অক্টোবর ৭, ২০১৯
0
সম্পর্কিত বিষয়: ki keno kivabekikenokivabeOne Country Two Systemsকি কেন কিভাবেকিকেনকিভাবেচীনের নীতিচীনের বৈচিত্রময় শাসনব্যবস্থাদুই নীতি চায়না
পরের লেখা
স্মার্টফোনের রাজধানী শেনজেন | কি কেন কিভাবে

স্মার্টফোনের রাজধানী শেনজেন | কি কেন কিভাবে

ভিডিওটি নিয়ে আলোচনা

ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন

  • শীর্ষ
  • মন্তব্য
  • সর্বশেষ
এক দেশ দুই নীতি | কি কেন কিভাবে

এক দেশ দুই নীতি | কি কেন কিভাবে

অক্টোবর ৭, ২০১৯
লোহিত সাগর | কি কেন কিভাবে

লোহিত সাগর | কি কেন কিভাবে

অক্টোবর ৭, ২০১৯
পাবজি | কি কেন কিভাবে

পাবজি | কি কেন কিভাবে

আগস্ট ২৩, ২০১৯
সুন্দরবন | কি কেন কিভাবে

সুন্দরবন | কি কেন কিভাবে

অক্টোবর ৭, ২০১৯
ফারাক্কা বাঁধ | কি কেন কিভাবে

ফারাক্কা বাঁধ | কি কেন কিভাবে

আগস্ট ২৩, ২০১৯
করোনা মহামারি | কি কেন কিভাবে

করোনা মহামারি | কি কেন কিভাবে

উসমানীয় সাম্রাজ্য | কি কেন কিভাবে

উসমানীয় সাম্রাজ্য | কি কেন কিভাবে

তাজমহল | কি কেন কিভাবে

তাজমহল | কি কেন কিভাবে

দার্জিলিং জেলা | কি কেন কিভাবে

দার্জিলিং জেলা | কি কেন কিভাবে

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ | কি কেন কিভাবে

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ | কি কেন কিভাবে

করোনা মহামারি | কি কেন কিভাবে

করোনা মহামারি | কি কেন কিভাবে

মার্চ ২০, ২০২০
ক্যাসিনো | কি কেন কিভাবে

ক্যাসিনো | কি কেন কিভাবে

অক্টোবর ১৬, ২০১৯
ফ্রিল্যান্সিং | কি কেন কিভাবে

ফ্রিল্যান্সিং | কি কেন কিভাবে

অক্টোবর ৭, ২০১৯
রোহিঙ্গা | কি কেন কিভাবে

রোহিঙ্গা | কি কেন কিভাবে

অক্টোবর ৭, ২০১৯
টাইটানিক ২ | কি কেন কিভাবে

টাইটানিক ২ | কি কেন কিভাবে

অক্টোবর ৮, ২০১৯
বিজ্ঞাপন

সম্পাদকের বাছাই করা

করোনা মহামারি | কি কেন কিভাবে

করোনা মহামারি | কি কেন কিভাবে

মার্চ ২০, ২০২০

ক্যাসিনো | কি কেন কিভাবে

ফ্রিল্যান্সিং | কি কেন কিভাবে

রোহিঙ্গা | কি কেন কিভাবে

টাইটানিক ২ | কি কেন কিভাবে

সুন্দরবন | কি কেন কিভাবে

সর্বসত্ত্ব কি কেন কিভাবে

এই সাইটের কোন অংশ পূর্বানুমতি ব্যাতিরেকে যেকোনো প্রকার ইলেক্ট্রনিক, যান্ত্রিক, ফটোকপি, রেকর্ডিং, স্ক্যানিং বা অন্য কোন উপায়ে পুনর্যোজন, প্রেরণ, প্রতিলিপিকরণ এবং পুনরুদ্ধার ব্যবস্থার মাধ্যমে সংরক্ষণ অথবা ভাষান্তরকরণ করা যাবে না ।

সামাজিক মাধ্যমে আমরা

সব ধরণের আপডেট পেতে আমাদের সাথে থাকুন। নতুন কনটেন্ট প্রকাশিত হলে দ্রুত জানতে পারবেন।

প্রয়োজনীয় পাতা

  • পরিচিতি
  • যোগাযোগ
  • বিজ্ঞাপন
  • ব্যবহার নিয়মাবলি
  • প্রাইভেসি পলিসি

© ২০১৯ কপিরাইট   কি কেন কিভাবে  - ডিজাইন করেছে কোডসপাজল

কিছু পাওয়া যায় নি
সকল ফলাফল দেখুন
  • মূলপাতা
  • কি কেন কিভাবে
    • সাম্প্রতিক ভিডিও
    • জনপ্রিয় ভিডিও
    • সম্পাদকের পছন্দ
  • সারা বিশ্ব
    • এশিয়া
      • মধ্যপ্রাচ্য
      • দক্ষিণ এশিয়া
    • আফ্রিকা
    • ইউরোপ
    • উত্তর আমেরিকা
    • দক্ষিণ আমেরিকা
  • ইতিহাস
  • বিশ্ব রাজনীতি
  • অন্যান্য
    • ধর্ম
    • বিজ্ঞান
    • প্রযুক্তি
    • খেলাধূলা
    • শীর্ষ ৫

© ২০১৯ কপিরাইট   কি কেন কিভাবে  - ডিজাইন করেছে কোডসপাজল

error: COPYRIGHTED!